আজ (২৪নভেম্বর) মঙ্গলবার, বাদ আছর, ময়মনসিংহ বড় মসজিদ চত্বর থেকে মিছিলটি বের হয়ে গাঙ্গিনাপার হয়ে ট্রাফিক মোড়ে গিয়ে দোয়ার মাধ্যমে শেষ করা হয়।
বিক্ষোভ মিছিল পূর্ববর্তি সমাবেশে বক্তারা বলেন, অনতিবিলম্বে চেতনা ব্যবসায়ী ভুঁইফোড় সংগঠন “মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চকে” নিষিদ্ধ করতে হবে। দেশের আলেম উলামাদের ব্যাপারে তাদের ধৃষ্টতা চরম পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে। শাহজালাল এবং শাইখুল হাদীসের এই বাংলায় তাদের অপতৎপরতা এদেশের মানুষ এক মূহুর্তও বরদাশত করবেনা।
সারাদেশে ধর্মীয় সভা-সমাবেশে বাঁধা প্রদানের কঠোর সমালোচনা করে নেতৃবৃন্দ সরকারকে চলমান অগণতান্ত্রিক আচরণ থেকে বেরিয়ে আসার আহবান জানান।
বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি, মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হকের বিরুদ্ধে চলমান অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে একসঙ্গে সোচ্চার এবং সচেতন থাকার অনুরোধ জানিয়ে অপপ্রচারকারীদের সামাজিকভাবে বয়কট করার আহবান জানান যুব মজলিস নেতৃবৃন্দ।
যুব মজলিস ময়মনসিংহ জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা রেজাউল করীম এর সভাপতিত্বে, এতে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সভাপতি মুফতি রফিকুল ইসলাম, মহানগর সহ-সভাপতি মুহাম্মাদ আব্দুস সাত্তার বিপুল, ময়মনসিংহ জেলা শাখার সহ সভাপতি মাওলানা হাবিবুর রহমান, জেলা শাখার বায়তুল মাল সম্পাদক মুহাম্মদ লুৎফর রহমান, জেলার দফতর সম্পাদক মুহাম্মদ রুহুল আমিন বাদশাহ, জেলা আমেলার সদস্য মুহাম্মদ আব্দুর রশিদ, মাওলানা নাসিরুদ্দিন, মাওলানা শরিফুল ইসলাম, মাওলানা মাহবুবুর রহমান, মাওলানা আনোয়ার হোসেন ও খেলাফত ছাত্র মজলিস ময়মনসিংহ জেলার সহ সভাপতি মুহাম্মদ আতাহার আলী।
আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিসের ফুলপুর শাখার দায়িত্বশীল মাও.নাঈমুদ্দীন, ভালুকা শাখার দায়িত্বশীল মাও.আবু সাইদ, ফুলবাড়ীয়া শাখার দায়িত্বশীল মাও. ফরহাদ হোসাইন, সদর শাখার দায়িত্বশীল মুহা.মাহমুদুল হাসান, মুক্তাগাছা শাখার দায়িত্বশীল মুহা.শরিফুল ইসলামসহ শাখা-উপশাখার দায়িত্বশীল, সদস্য, কর্মী ও সর্বস্তরের জনশক্তি।